মুহূর্তে পুড়ে কালো হয়ে ওঠে কচি, নরম চামড়া। আকাশের বাবা বিজু গোন্দ ছেলেকে নিয়ে ছোটেন রায়গড়ের হাসপাতালে। কিন্তু অবস্থা দেখে সেখানে রাখতে সাহস পাননি চিকিৎসকরা। সেখান থেকে উমেরকোটের হাসপাতাল। আকাশের অবস্থা জটিল হয়ে ওঠায় চিকিৎসকরা ১৩ তারিখ তাকে পাঠান জেলা সদর হাসপাতালে। দ্রুত চিকিৎসাও শুরু হয়।
কিন্তু বাঁচেনি আকাশ। পোড়া ঘা দূষিত করে দিয়েছিল দু’মাসের শিশুটির রক্ত। সঙ্গে নিউমোনিয়া। আজ সকালে সেখানেই মারা যায় সে। গুরুজনের কুসংস্কারের মূল্য চোকায় নিজের জীবন দিয়ে।