এরআগে গত ৩১ জানুয়ারি একবার ই-ভেরিফিকেশন হয়েছিল। সেখানে দেখা গিয়েছিল নোট বাতিলের পর নভেম্বর ৯ তারিখ থেকে ডিসেম্বর ৩০ তারিখের মধ্যে মোট কত টাকা জমা পড়েছে। প্রথম দফার অভিযানে আয়কর দফতর থেকে প্রায় ১৮ লক্ষ ব্যক্তিকে এসএমএস এবং ই-মেল পাঠানো হয়, যাঁরা উল্লেখিত ওই সময়ের মধ্যে প্রায় ৫ লক্ষ টাকা বা তার বেশি অঙ্কের টাকা ব্যাঙ্কে জমা রেখেছিলেন।
প্রসঙ্গত, গত ৯ এপ্রিল কেন্দ্র সুপ্রিম কোর্টকে জানায় সম্প্রতি প্রায় পাঁচ হাজার ৪০০ কোটি টাকার হদিশ মিলেছে। নভেম্বরের নোট বাতিলের পর ২০১৭ সালের জানুয়ারির ১০ তারিখের মধ্যে সেই টাকার লেনদেন হয়েছে। এরপরই আয়কর দফতর তাঁদের ডেটাবেসে থাকা তথ্যের সঙ্গে কেন্দ্রের দেওয়া তথ্য যাচাই করে দেখে। সেখানেই দেখা যায় কিছু করদাতারা যত টাকা কর বাস্তবে দেন, তাঁর থেকে তাঁদের বাস্তবে লেনদেন-এর পরিমাণ অনেক বেশি।
এমনকি আয়কর দফতরের তরফে বেশ কিছু করদাতাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তাঁরা তাঁদের অ্যাকাউন্টে কত টাকা জমা দিচ্ছেন, সেটা ই-ভেরিফাই করতে। তারপর যদি কোনও অমিল থাকে, তাহলে ট্যাক্স ই-ফাইলিং প্রোফাইলে গিয়ে আয়কর দফতরের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দিতে হবে সেই করদাতাদের।