এর পাল্টা হিসেবে নাম না করেই বীরুর সমালোচনা করেন জাভেদ। তিনি বলেন, ‘অর্ধশিক্ষিত কোনও খেলোয়াড় বা কুস্তিগীর এক জন শান্তিপ্রিয় শহিদ-কন্যাকে ট্রোল করছেন, সেটা তো বোঝা গেল। কিন্তু, শিক্ষিত মানুষজনের একাংশের কী হয়েছে’?
ট্যুইটে ৭১ বছরের গীতিকারের নিশানা যে বীরু ও কুস্তিগীর যোগেশ্বর দত্ত ছিলেন তা স্পষ্ট। উল্লেখ্য, যোগেশ্বরও গুরমেহরকে বিদ্রুপ করেছিলেন ট্যুইটার মারফত।
পরে সহবাগ তাঁর মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিয়ে বলেন, গুরমেহেরকে কটাক্ষ করে নয়, নিছকই মজা করেই ওই টুইট করা। মানুষজন তা অন্য ভাবে নিয়েছেন।
এরই প্রেক্ষিতে জাভেদ আখতার বলেছেন, ‘নিঃসন্দেহে সহবাগ গ্রেট খেলোয়াড়। তিনি তাঁর মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিয়েছেন। তাই আমার আপাত কর্কশ শব্দ প্রত্যাহার করে নিচ্ছি’।
অন্যদিকে, নির্ভীকভাবে গুরমেহরের পাশে দাঁড়ানোর জন্য জাভেদ ক্রিকেটার গৌতম গম্ভীরের প্রশংসা করেছেন। তাঁর ট্যুইট, 'দক্ষিণপন্থী চরমপন্থী ও অন্যদের নিশানা হওয়ার আশঙ্কা উড়িয়ে গম্ভীর গুরমেহরের মতপ্রকাশের স্বাধীনতার পক্ষে দাঁড়িয়েছেন। সাবাস'।
জাভেদ আরও বলেছেন, ‘‘অনেক প্রাক্তন সামরিক কর্মী ও সেনা অফিসার গুরমেহরের বক্তব্যকে সমর্থন করেছেন। কিন্তু কিছু মানুষের কাছে তাঁরা সম্ভবত যথেষ্ট ‘দেশপ্রেমী’ নন’’।