২০ পুলিশকর্মী সমেত আয়কর দপ্তরের একটি দল তল্লাসি অভিযানে গিয়েছিল। কর্তারের ভাই, তাঁর বাড়ির কাজের লোকের বাড়িতেও তল্লাসি চালানো হয়। একটি সূত্রে জানা গিয়েছে, প্ল্যানমাফিক দলটি সেখানে অভিযান চালায়। এমনকী কোথাও গোবরের স্তূপ পড়ে রয়েছে দেখে তাও ঘেঁটে দেখেছে তারা।
তবে আপ মানতে নারাজ তাদের এমএলএ দুর্নীতির রাস্তায় এই সম্পত্তির মালিক হয়েছেন। তারা ক্ষোভ উগরে দিয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে। তিনি আপ বিধায়কদের মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে রাজনৈতিক প্রতিহিংসাপরায়ণ আচরণ করছেন বলে অভিযোগ তাদের। কর্তারের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের প্রতিক্রিয়ায় দিল্লির উপ মুখ্যমন্ত্রী মণীশ শিসোদিয়া বলেছেন, মোদীজী আপনি সিবিআই, দিল্ল পুলিশ, আইবি, এনফোর্সমেন্ট, আয়করকে আমাদের পিছনে লাগিয়ে দিতে পারেন, কিন্তু আমরা আমাদের কাজ করে যাব।
এর আগে খোদ কেজরীবালও একই অভিযোগে প্রধানমন্ত্রীকে কাঠগড়ায় তুলেছেন।