এর ফলে ট্রায়াল কোর্ট নির্দেশ দিতে পারে, চেকের অর্থ পরিমাণের একটা অংশ অন্তর্বর্তীকালীন ক্ষতিপূরণ হিসেবে চেক প্রাপককে দিতে। যদি দেখা যায়, চেক বাউন্সের ঘটনায় ব্যাঙ্কের কোনও দোষ নেই, তবে আদালত ক্ষতিপূরণ হিসেবে দেওয়া ওই টাকা সুদ সহ ফেরত দেওয়ার কথা বলতে পারে।
অ্যাকাউন্টে যথেষ্ট অর্থ না থাকার মত নানা কারণে চেক বাউন্স হয়। ফলে সমস্যায় পড়ে ব্যাঙ্কিংয়ের কাজ। সমস্যা হয় ব্যবসাতেও। এর ফলে অপরিসীম ক্ষতি হয়, অসুবিধেয় পড়েন অর্থ প্রাপকরা, চেকের দামও অনেকটা কমে যায়। সেই সব সমস্যা মেটাতেই এই ক্ষতিপূরণের সিদ্ধান্ত।
সংসদের শীতকালীন অধিবেশনে পুরনো আইনে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করা হবে।