কেন্দ্রের এই আবেদন মেনে ওই অভিমত জানিয়েছে প্রধান বিচারপতি জে এস খেহর ও বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ।
কেন্দ্রকে সময় দিয়ে বেঞ্চ সিটিজেন্স রিসোর্সেস অ্যান্ড অ্যাকশন ইনিশিয়েটিতভ নামে এনজিও-র দায়ের করা জনস্বার্থ পিটিশনের শুনানির দিন স্থির করেছে ৬ মাস বাদে।
কেন্দ্রের হয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল কে কে বেনুগোপাল এনডিএ সরকারের বেশ কিছু কৃষক-মুখী পদক্ষেপের উল্লেখ করে বলেন, সেগুলির ফল পেতে পর্যাপ্ত সময় দেওয়া উচিত।
তিনি তথ্য দেন, ১২ কোটি চাষির মধ্যে ৫.৩৪ কোটিকে ইতিমধ্যেই ফসল বিমা যোজনা সহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্পের আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে। তাছাড়া ৩০ শতাংশ কৃষিজমিকেই ফসল বিমা যোজনার আওতায় এসেছে, ২০১৮-র শেষে তা আরও বাড়বে বলেও দাবি করেন তিনি।
বেঞ্চ গোড়ায় বলেছিল, কৃষক আত্মহত্যা বাড়ছে, কিন্তু বেনুগোপালের বক্তব্যের পর তাতে সম্মতি দেয়। বলে, রাতারাতি কৃষক আত্মহত্যা বন্ধ হওয়ার নয়। অ্যাটর্নি জেনারেল সঙ্গত কারণেই সময় চেয়েছেন।
একইসঙ্গে অবশ্য এনজিও-র কৌঁসুলি কলিন গনজালভেসের পেশ করা বেশ কিছু সুপারিশ খতিয়ে দেখতেও কেন্দ্রকে নির্দেশ দিয়েছে বেঞ্চ।