এই নিয়ে তৃতীয় কোনও নিরাপত্তাবাহিনীর অফিসার সাম্প্রতিক কালে হিংসার শিকার হলেন কাশ্মীরে। গত মে মাসে লেফটেন্যান্ট উমর ফয়েজকে যেখানে ইরফানকে মারা হয়েছে, সেখানেই খুন করেছিল সন্ত্রাসবাদীরা। তিনি কুলগামে আত্মীয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানে ছিলেন। সেখান থেকে তাঁকে অপহরণ করা হয়। সেপ্টেম্বরে মহম্মদ রমজান প্যারে নামে বিএসএফ জওয়ানকে গুলি করে হত্যা করে জঙ্গিরা। তাঁকে অপহরণের চেষ্টা হয়েছিল। তিনি, তাঁর পরিবারের সদস্য়রা বাধা দেন।
ইরফানের হত্য়াকাণ্ডের তীব্র নিন্দা করেছেন মেহবুবা মুফতি। জম্মু ও কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী এমন জঘন্য ঘটনা উপত্যকায় শান্তি, স্বাভাবিকতা ফেরানোয় আমাদের শপথকে দুর্বল করতে পারবে না বলে মন্তব্য করেন তিনি।
সেনা অফিসার হত্য়ার প্রবল বিরোধিতা করে জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লার ট্যুইট, তরুণ ইরফান দারের হত্য়াকাণ্ড গভীর ট্র্যাজিক, নিন্দনীয়। দ্বিধাহীন ভাষায় এর নিন্দা জানাই, ওঁর পরিবারকে জানাাই আন্তরিক সমবেদনা।