ভিডিওতে যে ১২ জন জঙ্গিকে রাইফেল হাতে দেখা যাচ্ছে, তাদের মধ্যে নয়জনই নতুন মুখ। ভিডিওতে জঙ্গিদের ইনসাস রাইফেল হাতে দেখা যাচ্ছে। সেগুলি পুলিশ কর্মীদের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেওয়া রাইফেল বলেই মনে করা হচ্ছে।
গত তিনমাসে একে-৪৭, ইনসাস, কারবাইন, এসএলআই, .৩০৩ রাইফেল সহ মোট ৬৭ টি আগ্নেয়াস্ত্র লুঠ ও ছিনতাই করেছে জঙ্গিরা।
উপত্যকার তরুণদের জঙ্গিদলে যোগ দিতে প্রলুব্ধ করতে এই ভিডিও তোলা হয়েছে বলেই মনে করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, নিহত জঙ্গি বুরহান ওয়ানি তরুণদের জঙ্গিকার্যকলাপে সামিল করতে সক্রিয়ভাবে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করত।
জম্মু ও কাশ্মীরের এক পদস্থ পুলিশ অফিসার বলেছেন, এটা জঙ্গিদের একটা নয়া কৌশল। এর লক্ষ্য দুটি। প্রথমত, নতুন যারা যোগ দিয়েছে তাদের আনুগত্যের পরীক্ষা নেওয়া এবং দ্বিতীয়ত জনমানসে পুলিশ বাহিনীর মনোবল হারানোর একটা ছবি তুলে ধরা।
সম্প্রতি আর একটি ভিডিও-ও প্রকাশ্যে এসেছে। ওই ভিডিওতে নয়া হিজবুল কম্যান্ডার জাকির রশিদ ভাট ওরফে মুসাকে নিরাপত্তা বাহিনীর অস্ত্র ছিনতাই করে যুবকদের জঙ্গিদলে যোগ দেওয়ার জন্য উস্কানি দিতে দেখা গিয়েছে।