ঠাকরে বলেছেন, যারা হিংসায় লিপ্ত তাদের মুখোশ খুলে দিতে হবে। ওদের মুখ দেশের সবাই যাতে দেখতে পায়, তার ব্যবস্থা করতে হবে।
মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, একদিন না একদিন হামলাকারীদের পরিচয় প্রকাশ্যে আসবে।
ঠাকরে বলেছেন, মহারাষ্ট্রে তিনি এ ধরনের আক্রমণ কোনওভাবেই বরদাস্ত করবেন না। রাজ্যের তরুণরা সম্পূর্ণ নিরাপদ বলেও তিনি আশ্বাস দিয়েছেন।
মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, জেএনইউ-তে গতকাল যা ঘটেছে, মহারাষ্ট্রে তার পুণরাবৃত্তি ঘটানোর চেষ্টা করলে চড়া মাশুল গুণতে হবে।
জেএনইউ-তে মুখোশ পরা গুণ্ডাবাহিনীর হামলার প্রতিবাদে সারা দেশের বিভিন্ন অংশে প্রতিবাদ ছড়িয়ে পড়েছে। মুম্বইতেও পথে নেমেছেন পড়ুয়ারা। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পড়ুয়া, এনজিও এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিরা মুম্বইয়ের গেটওয়ে অফ ইন্ডিয়ার সামনে প্রতিবাদ প্রদর্শন করেন। ভারতের জাতীয় পতাকা, ব্যানার হাতে নিয়ে জেএনইউ-র পড়ুয়া ও অধ্যাপকদের প্রতি সহমর্মিতা জানান এবং হিংসার তীব্র নিন্দা করেন।
এনসিপি নেতা তথা মহারাষ্ট্রের আবাসনমন্ত্রী জিতেন্দ্র আওহাদ কেন্দ্রের বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকারকে একহাত নিয়েছেন। তাঁর অভিযোগ, দেশের গণতন্ত্রকে ধ্বংসের চেষ্টা চলছে।
এছাড়াও মহারাষ্ট্রের শাসক মহা বিকাশ আঘাড়ির অন্যান্য নেতারাও জেএনইউ-র পড়ুয়া ও শিক্ষকদের ওপর হামলার নিন্দা করেছেন এবং দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।