দেশবাসীর প্রশংসা করে তিনি বলেছেন, তাঁরা প্রমাণ করে দিলেন, সঙ্ঘবদ্ধ ভাবে তাঁরা যে কোনও চ্যালেঞ্জকে পরাস্ত করতে পারেন। তিনি ট্যুইট করেছেন, আজকের জনতা কার্ফু রাত ৯টায় শেষ হলেও তার মানে এই নয়, আমরা উত্সব শুরু করে দিলাম। স্বআরোপিত কার্ফুকে সাফল্য বলে না দেখে এক দীর্ঘ লড়াইয়ের সূচনা হিসাবে দেখা উচিত। জনতা কার্ফু এক বিরাট লড়াইয়ের শুরু। দেশবাসী আজ স্পষ্ট করলেন, আমাদের শক্তি আছে, আমরা একবার যদি পণ করি, তবে একসঙ্গে যে কোনও চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে সক্ষম।
প্রধানমন্ত্রীর মা হিরাবেনও আজ নোভেল করোনাভাইরাসের বিপদ তুচ্ছ করে জরুরি পরিষেবা বহাল রাখায় যুক্ত সবাইকে ধন্যবাদ দিতে দেশবাসীর সঙ্গে সামিল হয়েছেন। একটি ভিডিওতে তাঁকেও থালা বাজাতে দেখা গিয়েছে, পিছনে শোনা যাচ্ছে শঙ্খধ্বনি।