জানা গেছে, গত শুক্রবার আগ্রা থেকে দিল্লি আসছিলেন ওই তরুণী। দিল্লির আউটার সিগন্যালে প্রায় ১৫০ মিনিট দাঁড়িয়েছিল ট্রেনটি। সময়টা প্রায় মাঝরাত। আচমকাই ওই তরুণী বুকে ব্যাথা অনুভব করেন এবং সংজ্ঞাহীন হয়ে পড়েন। মধ্যপ্রদেশের গুণার সাংসদ জ্যোতিরাদিত্য সঙ্গে সঙ্গে ট্রেনের গার্ড ও চালকের সঙ্গে যোগাযোগ করে চিকিত্সাসংক্রান্ত সাহায্য চান। কিন্তু তাঁকে জানানো হয় যে, এ ধরনের সুবিধা দিতে পারা যাবে না।
বিন্দুমাত্র সময় নষ্ট না করেই জ্যোতিরাদিত্য রেলমন্ত্রী ও আগ্রায় ডিভিশনাল ম্যানেজার(উত্তর-মধ্য রেল) ফোন করেন। রাত আড়াইটে নাগাদ অ্যাম্বুলেন্স আসে। সেই অ্যাম্বুলেন্সে করে ওই তরুণীকে নিয়ে যাওয়া হয়। সঙ্গে যান জ্যোতিরাদিত্যও। হাসপাতালে চিকিত্সকরা জানান, ওই তরুণীকে আনতে আরও দেরী বলে মারাত্মক বিপদ ঘটতে পারত।