মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এলেও ২৪ বছরের গ্রিলট ভীষণ খুশি। একজনকে অন্তত বাঁচাতে পেরেছেন তিনি। মার্কিন সময় মঙ্গলবার রাতে তাঁকে ছেড়ে দেয় হাসপাতাল। শুক্রবার অবশ্য ফের হাসপাতালে আসেন তিনি, হিউস্টনের ভারতীয় কনসাল জেনারেল অনুপম রায়ের সঙ্গে দেখা করতে। গ্রিলট ও তাঁর পরিবারকে অনুপম বলেছেন, গুলিচালনার সময় যেভাবে তিনি সাহসিকতা ও প্রত্যুৎপন্নমতিত্ব দেখান, তাতে গোটা ভারত তাঁর কাছে কৃতজ্ঞ। হাসপাতাল তাঁকে লম্বা সফরের সবুজ সংকেত দিলেই যেন ভারতে আসেন তিনি। তাঁর ও তাঁর পরিবারের প্রতি ভারতীয় জনতার আমন্ত্রণ রইল।
কানসাস গুলিচালনার অভিযুক্ত অ্যাডাম পুরিন্টনের বিরুদ্ধে গুলিচালনা, খুন ও খুনের চেষ্টার অভিযোগ আনা হয়েছে। প্রাক্তন এই মার্কিন নৌকর্মীর ধারণা হয়, শ্রীনিবাস কুচিভোটলা ও অলোক মাদাসানি ইরানি- তাই তাঁদের ওপর হামলা চালায় সে।
ইয়ান গ্রিলট জানিয়েছেন, সে রাতে যখন বারে ঢুকে পুরিন্টন কুচিভোটলা ও মাদানিকে উত্যক্ত করা শুরু করে, তখন তিনিই তাকে ধরে বার থেকে বার করে দেন। কিন্তু আধঘণ্টা বাদে বন্দুক হাতে ফিরে আসে সে।