চিকিত্সার দায়িত্বে থাকা ডঃ মালিনী রাঘবন জানান, মা ও সন্তান দুজনেই ভালো আছে। শেষ টেস্টে মায়ের-ও নেগেটিভ রেজাল্ট এসেছে। তিনি জানান, কেবলমাত্র করোনা আক্রান্ত হওয়াই নয়, গর্ভবতী মহিলার ডায়াবেটিস আছে এবং তিনি হাইপারটেনশনের রোগী। এইসব জটিলতা অতিক্রম করে সুস্থ সন্তানের জন্ম দেওয়ানোটা কঠিন চ্যালেঞ্জ ছিল।দুই সন্তানের ওজন ২.২৫ কেজি এবং ২.৩৫ কেজি। আগামী ২৪ ঘন্টা তাদের স্বাস্থ্যের ব্যাপারে বিশেষ নজর রাখা হচ্ছে।চিকিৎসকদের সাফল্যের বহুল প্রশংসা করেছেন রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী কেকে শৈলজা।
কেরলে যমজ সন্তানের জন্ম দিলেন ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশনের রোগী করোনা আক্রান্ত মহিলা
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
01 Jan 1970 05:30 AM (IST)
করোনাভাইরাস মহামারীতে সারা বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ যেমন মারা যাচ্ছেন, তেমনই সন্তানের জন্মও দিচ্ছেন বহু জননী। মা করোনা আক্রান্ত অবস্থায় যমজ সন্তানের জন্ম দেওয়ার ঘটনাই ঘটেছে গোটা পঞ্চাশেক।
নয়াদিল্লি: করোনাভাইরাস মহামারীতে সারা বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ যেমন মারা যাচ্ছেন, তেমনই সন্তানের জন্মও দিচ্ছেন বহু জননী। মা করোনা আক্রান্ত অবস্থায় যমজ সন্তানের জন্ম দেওয়ার ঘটনাই ঘটেছে গোটা পঞ্চাশেক। তবে এমন ঘটনা প্রথমবার ঘটল কেরলে। প্রিয়রামা হাসপাতালে যমজ সন্তানের জন্ম দিলেন ৩২ বছর বয়সী এক মহিলা। তিনি সম্প্রতি শারজা থেকে ফিরেছিলেন কেরলে। বিয়ের আট বছর পর আইভএফ (ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন)-এর মাধ্যমে গর্ভবতী হন তিনি। এই প্রথমবার।কিন্তু জুন মাসে দেশে ফিরে তাঁর যখন কোভিড টেস্ট হয়, ফল আসে নেগেটিভ। কিন্তু ২৪ জুলাই টেস্টের রেজাল্ট আসে পজিটিভ। এদিকে ডেলিভারি হওয়ার কথা সাত দিন পরই। মহিলার পরিবারের সকলে চিন্তান্বিত হয়ে পড়েন। তবে কান্নুরের হাসপাতালে যমজ পুত্রসন্তানের জন্ম দেন মহিলা।সকলেই সুস্থ।
চিকিত্সার দায়িত্বে থাকা ডঃ মালিনী রাঘবন জানান, মা ও সন্তান দুজনেই ভালো আছে। শেষ টেস্টে মায়ের-ও নেগেটিভ রেজাল্ট এসেছে। তিনি জানান, কেবলমাত্র করোনা আক্রান্ত হওয়াই নয়, গর্ভবতী মহিলার ডায়াবেটিস আছে এবং তিনি হাইপারটেনশনের রোগী। এইসব জটিলতা অতিক্রম করে সুস্থ সন্তানের জন্ম দেওয়ানোটা কঠিন চ্যালেঞ্জ ছিল।দুই সন্তানের ওজন ২.২৫ কেজি এবং ২.৩৫ কেজি। আগামী ২৪ ঘন্টা তাদের স্বাস্থ্যের ব্যাপারে বিশেষ নজর রাখা হচ্ছে।চিকিৎসকদের সাফল্যের বহুল প্রশংসা করেছেন রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী কেকে শৈলজা।
চিকিত্সার দায়িত্বে থাকা ডঃ মালিনী রাঘবন জানান, মা ও সন্তান দুজনেই ভালো আছে। শেষ টেস্টে মায়ের-ও নেগেটিভ রেজাল্ট এসেছে। তিনি জানান, কেবলমাত্র করোনা আক্রান্ত হওয়াই নয়, গর্ভবতী মহিলার ডায়াবেটিস আছে এবং তিনি হাইপারটেনশনের রোগী। এইসব জটিলতা অতিক্রম করে সুস্থ সন্তানের জন্ম দেওয়ানোটা কঠিন চ্যালেঞ্জ ছিল।দুই সন্তানের ওজন ২.২৫ কেজি এবং ২.৩৫ কেজি। আগামী ২৪ ঘন্টা তাদের স্বাস্থ্যের ব্যাপারে বিশেষ নজর রাখা হচ্ছে।চিকিৎসকদের সাফল্যের বহুল প্রশংসা করেছেন রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী কেকে শৈলজা।
দেশ (nation) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -