শ্রীনিবাসকে অন্তিম বিদায়ের সেই মুহূর্ত ছিল খুবই মর্মবিদারী। ৩২ বছরের ছেলের চিতায় অগ্নিসংযোগ করে কান্নায় ভেঙে পড়েন বাবা। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বন্দারু দত্তাত্রেয় সহ বহু নেতা, পরিবারের সদস্যরা ও শ্রীনিবাসের বন্ধুরা উপস্থিত ছিলেন শেষকৃত্যানুষ্ঠানে।
উপস্থিতদের অনেকেই শ্রীনিবাসের স্মরণে ও মার্কিন প্রশাসনের বিরুদ্ধে স্লোগান দেন।
এর আগে হায়দরাবাদের বাচুপল্লি থেকে শ্মশানে নিয়ে আসা হয়।
ভারাক্রান্ত হৃদয়ে বাড়িতে শেষবিদায়ের প্রথা সম্পন্ন করেন শ্রীনিবাসনের স্ত্রী সুনয়না। উপস্থিত সকলের চোখে তখন জল। শ্রীনিবাসের বাবা-মা তখন তীব্র শোকে ভেঙে পড়েন।
গতকাল মাঝরাতে আমেরিকা থেকে হায়দরাবাদের রাজীব গাঁধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছয় কানসাস সিটির ওলাঠের জার্মিন হেডকোর্য়াটারের কর্মী শ্রীনিবাসের দেহ।
ওলাঠে অ্যাডাম পুরিনটন নামে এক মার্কিনের গুলিতে প্রাণ হারান শ্রীনিবাস। এই ঘটনায় অন্য এক ভারতীয় তথা শ্রীনিবাসের সহকর্মী অলোক মাদাসানিও জখম হন। গুলি চালানোর সময় পুরিনটন ‘আমাদের দেশ থেকে বেরিয় যাও’ বলে চিত্কার করছিল।