প্রবল অসন্তুষ্ট তনভি বলেন, এটা নীতি পুলিশগিরি, ধর্মীয় পক্ষপাতের দৃষ্টান্ত। অপমানিত বোধ করেছি আমি। কান্নায় ভেঙে পড়ি। তনভির দাবি, ওই পাসপোর্ট অফিসার ভিনধর্মে বিয়ে সমর্থন করেন না বলে তাঁদের আবেদন আটকে রাখেন। তিনি ট্যুইট করে ঘটনাটি বিদেশমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ, প্রধানমন্ত্রীর অফিসেও জানান। তারপরই নড়েচড়ে বসে বিদেশমন্ত্রক। বিকাশকে বদলি করা হয়। বিদেশমন্ত্রক তদন্ত করতে বলে।
কিন্তু শিবসেনার এক প্রতিনিধিদল রাজ্যপাল রাম নায়েকের সঙ্গে দেখা করে ওই পাসপোর্ট কর্মীর বদলির নিন্দা করে বলে, ওঁকে পুরস্কার দেব আমরা। উনি ঠিকই করেছেন। বিষয়টির সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তার প্রশ্ন জড়িত। আসলে সরকার মুসলিমদের তুষ্ট করতে চাইছে।
শিবসেনার আগে আরএসএসও গোটা ঘটনার সঠিক, ন্যয্য, নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করে। তাদের বক্তব্য, ওই অফিসার ভুল করেছেন না আবেদনকারী দম্পতির তরফে বেনিয়ম হয়েছে, তা সঠিক তদন্তেই জানা যাবে, যে-ই দোষী প্রমাণিত হবে, তার সাজা হওয়া উচিত।