দুদিন আগে কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গাঁধী স্বয়ং এই চু্ক্তি প্রসঙ্গে বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকারের আর্থিক নীতির তীব্র সমালোচনা করেছেন। এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করার ফলে দেশের অর্থনীতিতে বিরাট আঘাত লাগবে, কৃষক, দোকানি ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা অভূতপূর্ব বিপর্যয়, সঙ্কটে পড়বেন বলে অভিমত জানান তিনি।
প্রস্তাবিত অবাধ বাণিজ্য লেনদেন বোঝাপড়ায় দক্ষিণপূর্ব এশিয় দেশগুলির সংগঠনের ১০টি সদস্য দেশ ও সেই ব্লকের আলোচনা প্রক্রিয়ায় যোগদানকারী ৬টি দেশ-চিন, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড থাকছে।
ব্যাঙ্ককে তিনদিনের আসিয়ান শীর্ষবৈঠকে আরসিইপি নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণে সম্ভাব্য বিলম্বের কারণ হিসাবে ভারতের অবস্থানের কথা বলা হচ্ছে। ভারত বাজারে পা রাখার সুযোগ ও শুল্ক সংক্রান্ত ইস্যুতে নিজের অবস্থানে অনড়। ভারত বলে দিয়েছে, এই সংক্রান্ত বিষয়ে তার দাবির সুষ্ঠ সমাধান চাই।