পুলিশ সূত্রে খবর, তারা অভিযুক্ত ব্যক্তি মহম্মদ রফির বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ দায়ের করেনি, কারণ এর ফলে শিশুগুলোরই ভবিষ্যত স্বার্থ লঙ্ঘিত হত। তবে জানা গিয়েছে নিজের সন্তানদের জঙ্গলে রেখে আসার পরই খারাপ লাগে মহম্মদ রফির। কিন্তু তারপর সে জঙ্গলে ফিরে গেলেও নিজের দুই সন্তানকে আর খুঁজে পায়নি।
সিভিল লাইন থানার ইন্সপেক্টর ওয়াহিদ খান জানিয়েছেন, মহম্মদ রফির দিল্লিতে তার স্ত্রীর সঙ্গে অশান্তি হয়েছিল। তখন রাগের মাথায় সে তার দুই সন্তানকে রামপুরে এনে তাদের পা বেঁধে জঙ্গলে ফেলে চলে আসে। ঘটনাটি ওখানকার এক স্থানীয় গ্রামবাসী মহম্মদ আকবরের নজরে আসে। ওই ব্যক্তিই পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ এসে বাচ্চা দুটিকে রামপুর থানায় নিয়ে যায়। এরপর মহম্মদ রফি একাধিকবার তার সন্তানদের ফেরৎ চাইলে দিতে অস্বীকার করে পুলিশ। পরে শিশু দুটি মাকে আসতে দেখে কেঁদে ওঠে। তারপরই পুলিশ বাচ্চা দুটিকে তার বাবা-মায়ের হাতে তুলে দেয়।