রবিবার প্রকাশ পেয়েছে এবছরের জেইই অ্যাডভান্সডের ফল। ফল প্রকাশের পরই কৃতীদের নিয়ে শুরু হয় সংবাদমাধ্যমে মাতামাতি। কিন্তু নিজের মুখটা টিভিতে দেখে মোটেই উচ্ছ্বাসে ভেসে যাননি মোহন। তাঁর আসল লক্ষ্য সমাজের উন্নয়নের স্বার্থে কাজে লাগে এমন কিছু জিনিষ করা।
বিজ্ঞানী হতে চাওয়া মোহন জেইইতে ৩৬৬-র মধ্যে ৩১০ স্কোর করেছেন। এর আগে মোহন জেইই মেইনে ষষ্ঠ স্থান পেয়েছেন এবং তেলঙ্গানা রাজ্য প্রবেশিকা পরীক্ষায় পঞ্চম হয়েছেন।
মোহনের বাবা এবং মা দুজনেই সংসার চালাতে সিঙাড়া বিক্রি করেন, এবং গত তেরো বছর ধরে তাঁরা একটি ছোট খাবারের দোকানও চালাচ্ছেন। ছেলের সাফল্যে গর্বিত মা সূর্যকলার দাবি, দিনে ৮ থেকে ৯ ঘণ্টা খেটে কোনওরকমে মোহনের পড়াশোনার খরচ জোগাড় করেছেন তাঁরা। আজ তাঁদের গর্বিত করেছে তাঁদের সন্তান।আইআইটি বম্বেতে পড়ার ইচ্ছে রয়েছে মোহনের।