সংবাদসংস্থা পিটিআই-কে জোরামথাঙ্গা বলেছেন, ‘প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ ও মায়ানমার থেকে সংক্রমণ ছড়ানোর ভয় পেয়েছিলাম। পাশাপাশি লকডাউন চলায় রাজ্যের অর্থনীতি ধাক্কা খাওয়ারও আশঙ্কা ছিল।’
সুস্থ হয়ে ওঠার পর শনিবার হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে রাজ্যের একমাত্র করোনা আক্রান্ত রোগীকে। ৪৫ দিন চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। জোরামথাঙ্গা বলেছেন, ‘মিজোরাম খুব শৃঙ্খলাপরায়ণ রাজ্য। আমরা ভবিষ্যতেও এভাবেই করোনা মোকাবিলার ব্যাপারে অঙ্গীকারবদ্ধ। গির্জা ও এনজিওগুলোকেও ধন্যবাদ দিতে চাই।’
তবে মায়ানমার সীমান্ত মাত্র ৫১০ কিলোমিটার ও বাংলাদেশ সীমান্ত মাত্র ৩১৮ কিলোমিটার দূরত্বে হওয়ায় তাঁদের বাড়তি সতর্কতা নিতে হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলোতে সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কাও প্রবল বলে জানিয়েছেন তিনি।