প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, ভারতের অঙ্গ পাক অধিকৃত কাশ্মীরে যেভাবে চিন- পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর তৈরি হচ্ছে, তা মেনে নেওয়া দিল্লির পক্ষে সম্ভব নয়। ভারতের প্রতিবেশী পাকিস্তান সন্ত্রাসের আঁতুড়ঘর। তারা আবার চিনের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। তাই পাকিস্তান যাতে সন্ত্রাসের রাস্তা থেকে সরে আসে, সে জন্য তাদের ওপর বেজিংকে চাপ সৃষ্টি করতে হবে। বেজিং সে পথে না হেঁটে যেভাবে পাক জঙ্গি মাসুদ আজহারের ওপর নিষেধাজ্ঞা বসানোর ব্যাপারে রাষ্ট্রপুঞ্জের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে, তা সমর্থনযোগ্য নয়।
জবাবে শি জানিয়েছেন, ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতিতে যথেষ্ট পরিশ্রম করেছে চিন। সেই সম্পর্ক যাতে আরও দৃঢ় হয়, সেই লক্ষ্যে কাজ করতে তারা আগ্রহী।
জিনপিং-মোদী বৈঠক ভারত- চিন সম্পর্কের জটিলতা কমানোর অন্যতম সুযোগ বলে মনে করছে দু'পক্ষই। বৈঠকে উভয়পক্ষ একে অপরকে নিজেদের অস্বস্তির জায়গাগুলি পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছে। ফলে আন্তরিকতা থাকলে সেই অস্বস্তিগুলি দূর করার চেষ্টা করতে অসুবিধে থাকার কথা নয়।