হায়দরাবাদে ল বোর্ডের প্লেনারি বৈঠকে এ কথা বলা হয়েছে। ১৯৯০-এর ডিসেম্বর ও ’৯৩-এর জানুয়ারিতে বোর্ড যে অবস্থান নেয় এখও সে কথাই বলেছে তারা। তাদের বক্তব্য, শরিয়া অনুযায়ী মসজিদের জমি কাউকে দেওয়া যায় না, উপহার দেওয়ারও নিয়ম নেই। একবার কোনও জমিতে মসজিদ নির্মিত হলে তা ঈশ্বরের হয়ে গেল।
আর্ট অফ লিভিং প্রতিষ্ঠাতা শ্রী শ্রী রবিশঙ্করের সঙ্গে দেখা করে ল বোর্ডের এক্সিকিউটিভ সদস্য মৌলানা সৈয়দ সলমন হুসেন নাদভি বলেন, অযোধ্যার বিতর্কিত জমিতে রাম মন্দির হলে তাঁদের আপত্তি নেই। বদলে মসজিদ তৈরির জন্য মুসলমানদের এক খণ্ড জমি দেওয়া হোক। কিন্তু ল বোর্ড তাঁর বক্তব্য খারিজ করে দিয়েছে।