এফআইআরে বলা হয়েছে, ‘চার জন অভিযুক্ত দিল্লির একটি সংগঠন ‘খুদাই খিদমতগার -এর সদস্য। গত ২৯ অক্টোবর তাঁরা বিনা অনুমতিতে নন্দগাঁও এলাকার ওই মন্দিরে নমাজ পড়েছেন। এর ফলে হিন্দুদের অনুভূতিতে আঘাত লেগেছে। আমাদের আশঙ্কা এই ধরনের ছবির অপব্যবহার করা হতে পারে। এই ঘটনার পিছনে বিদেশ থেকে অর্থ সাহায্য করা হচ্ছে কিনা সেটাও খতিয়ে দেখতে উচিত। আমাদের অনুমান, সাম্প্রদায়িক অশান্তি ছড়ানোর জন্যই এই কাজ করা হয়েছে।‘
জানা গিয়েছে, গত ২৯ অক্টোবর দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ ফইজল খান ও চাঁদ মহম্মদ নামে দুই ব্যক্তির নমাজ পড়ার ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করেন অলোক রতন ও নীলেশ গুপ্তা নামে দুই ব্যক্তি। শুরু হয় বিতর্ক। শেষ পর্যন্ত রবিবার রাতে এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে মুকেশ গোস্বামী, শিবহরি গোস্বামী ও কানহা নামে তিন জনের অভিযোগের ভিত্তিতে থানায় এফআইআর দায়ের করা হয়।
এরইমধ্যে এক অভিযুক্ত ফয়জল খানকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। দিল্লি পুলিশ ও মথুরা পুলিশের যৌথ অভিযানে গ্রেফতার করা হয় অভিযুক্তকে। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যসচিব অবনীশ অবস্থি এ কথা জানিয়েছেন।