অন্যদিকে, এই মামলায় অপর এক দোষী অক্ষয় ঠাকুর ফাঁসির সাজাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে কিউরেটিভ পিটিশন দাখিল করেছে। তার আইনজীবী এ পি সিংহ জানিয়েছেন, ‘আমি আজ কিউরেটিভ পিটিশনের জন্য সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রিতে গিয়েছিলাম। এই আবেদনের সঙ্গে আরও কিছু নথি জমা দিতে বলেছে রেজিস্ট্রি। আমি সব প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করছি।’ এর আগে বিনয় ও মুকেশের কিউরেটিভ পিটিশন খারিজ করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।
নিম্ন আদালত, দিল্লি হাইকোর্ট, সুপ্রিম কোর্ট, রাষ্ট্রপতি-সব মহলেই এই মামলা গিয়েছে। কোথাও রেহাই পায়নি বিনয়, মুকেশ ও তাদের দুই সঙ্গী পবন গুপ্ত, অক্ষয়। কিন্তু তারা বারবার আদালতে বা রাষ্ট্রপতির কাছে রায় পুনর্বিবেচনার আর্জি জানিয়ে মামলা দীর্ঘায়িত করছে। প্রথমে ঠিক হয়েছিল, ২২ জানুয়ারি তাদের ফাঁসি হবে। কিন্তু আইন অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতি ক্ষমাপ্রার্থনা খারিজ করে দেওয়ার ১৪ দিন পরে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে হয়। ফলে ফাঁসির দিন পিছিয়ে যায়। এরপর ঠিক হয় ১ ফেব্রুয়ারি সকাল ৬টায় ফাঁসি হবে। কিন্তু এবার বিনয় রাষ্ট্রপতির দ্বারস্থ হওয়ায় ফের ফাঁসির দিন পিছিয়ে যেতে পারে।