আয়োগ জানিয়েছে, গুজরাতে ৫০০-র মত পিঁজরাপোল ও গোশালা রয়েছে। এগুলো বেশিরভাগই চালায় রাজ্য সরকার, কিছু চলে নানা স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার অধীনে। আয়োগ এই সব সংস্থার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের পরিচয়পত্র দেওয়ার কথা ভাবছে। তবে তার আগে পুলিশ যাচাই করে দেখবে, তাঁদের কারও বিরুদ্ধে কোনও অসামাজিক কাজকর্মের অভিযোগ আছে কিনা।
হরিয়ানা সরকার ইতিমধ্যেই সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাল গোরক্ষকদের থেকে প্রকৃত গোরক্ষকদের আলাদা করতে পরিচয়পত্র ইস্যু করবে। যদিও পঞ্জাব গো সেবা কমিশন এই পরিচয়পত্র ইস্যুর বিরুদ্ধে। কারণ গোরক্ষার সঙ্গে এক আধজন নন, বহু মানুষ জড়িত। যদি পরিচয়পত্র হাতে পেয়েও কোনও ব্যক্তি কোনও অপরাধ করে, তবে তার দায় কে নেবে- সেই প্রশ্ন তুলেছে তারা।