নয়া নিয়ম অনুযায়ী, কোনও পড়ুয়া অন্যের লেখা থেকে ১০ শতাংশ নকল করলে কোনও সমস্যা হবে না। ১০ থেকে ৪০ শতাংশ নকলের ক্ষেত্রে ৬ মাসের নতুন করে গবেষণাপত্র জমা দিতে হবে। ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ লেখা অন্যের হলে এক বছরের জন্য গবেষণাপত্র জমা দেওয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হবে। ৬০ শতাংশের বেশি লেখা নকল বলে প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট পড়ুয়ার রেজিস্ট্রেশন বাতিল হবে।
শিক্ষকদের ক্ষেত্রে শিক্ষা সংক্রান্ত এবং গবেষণাপত্রের ক্ষেত্রে যদি ১০ থেকে ৪০ শতাংশ লেখা নকল বলে প্রমাণিত হয়, তাহলে সেই পাণ্ডুলিপি প্রত্যাহার করে নিতে বলা হবে। ৪০ শতাংশ থেকে ৬০ শতাংশ লেখা নকল হলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকরা দু’বছরের জন্য নতুন মাস্টার্স, এমফিল, পিএইচডি-র তত্ত্বাবধানের দায়িত্বে থাকতে পারবেন না। একবার তাঁদের বেতনও বাড়বে না। ৬০ শতাংশের বেশি লেখা নকল হলে তাঁদের সাসপেন্ড করা হবে, এমনকী বরখাস্তও করা হতে পারে।
এখন থেকে কারও গবেষণাপত্র নিয়ে সন্দেহ হলে ডিপার্টমেন্টাল অ্যাকাডেমিক ইন্টেগ্রিটি প্যানেলে অভিযোগ জানানো যাবে। অভিযোগ পাওয়ার পর বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হবে এবং সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।