আজ দিল্লির বিজ্ঞান ভবনে পড়ুয়াদের উদ্দেশ্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মাত্র কয়েকটি শব্দের মাধ্যমে ভারত থেকে যাওয়া এক যুবককে জিতে নেন গোটা বিশ্বকে, দেখিয়ে দেন একতার শক্তি। অথচ কোনও হরিয়ানার কলেজ কি তামিল দিবস পালন করার কথা ভাবে? তাঁর কথায়, আইনের শাসন মেনে চলুন। তাহলে ভারত একদিন শাসন করবে গোটা বিশ্ব। বিবেকানন্দ ওয়ান এশিয়ার ধারণা দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, বিশ্বের যাবতীয় সমস্যার সমাধান একদিন এশিয়া থেকেই আসবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচনী প্রচারেও স্বচ্ছতার ওপর গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলেন তিনি। তাঁর কথায়, সভায় প্রবেশের সময় তিনি বন্দে মাতরম ধ্বনি শুনেছেন। কিন্তু আমাদের কি বন্দে মাতরম বলার অধিকার রয়েছে? যারা বন্দে মাতরম বলে, তারাই আবার রাস্তাঘাট যথেচ্ছ নোংরা করে। যাঁরা রাস্তা পরিষ্কার রাখেন, দেশের ওপর তাঁদেরই প্রথম অধিকার। আমরা রাস্তাঘাট পরিষ্কার রাখি বা না রাখি, আমাদের কি মাতৃভূমিকে নোংরা করার অধিকার আছে? ছাত্রছাত্রীদের ব্যর্থতাকে ভয় না পেতে উদ্বুদ্ধ করেছেন তিনি। ব্যর্থ না হয়ে কেউ সাফল্য পায় না। বিবেকানন্দর সঙ্গে জামসেদজি টাটার কথোপকথনে পরিষ্কার, ভারতের নিজের পায়ে দাঁড়ানোকে স্বামীজী কতটা গুরুত্ব দিয়েছিলেন। দেশ তখন ব্রিটিশ শাসনে ছিল, তবুও তাঁর আত্ববিশ্বাসের অভাব ছিল না। তাঁর কথায়, সেই পথে হেঁটেই দেশের মানুষ এখন আর চাকরি করতে চায় না, চাকরি দিতে চায়। আমাদের কি বন্দে মাতরম বলার অধিকার আছে? স্বামী বিবেকানন্দর শিকাগো বক্তৃতা উপলক্ষ্যে পড়ুয়াদের প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ | 11 Sep 2017 12:53 PM (IST)
নয়াদিল্লি: আজ ৯/১১। ২০০১-এ ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে জঙ্গি হানার আগে এই ৯/১১-র বিশ্বজোড়া একটাই পরিচিতি ছিল। ১৮৯৩ সালে এদিনই ঘটেছিল স্বামী বিবেকানন্দর সেই শিকাগো বক্তৃতা। স্বামীজির বিশ্বজয়ের ১২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এ কথা বললেন।