ইডি-র এক আধিকারিক জানিয়েছেন, বিদেশে নীরব ও মেহুলের সম্পত্তির পরিমাণ এবং তাঁদের আয়ের উৎস খতিয়ে দেখা হবে। তদন্তে যদি জানা যায়, ব্যাঙ্ক জালিয়াতির অর্থে সেই সম্পত্তি কেনা হয়েছে, তাহলে অর্থপাচার রোধ সংক্রান্ত আইনে সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হবে।
অন্যদিকে, নীরব, তাঁর স্ত্রী অ্যামি ও মেহুলকে আগামীকাল মুম্বইয়ে ইডি-র আঞ্চলিক দফতরে হাজির হওয়ার জন্য সমন দেওয়া হয়েছে। তাঁরা নিশ্চিতভাবেই হাজির হবেন না। সেক্ষেত্রে তাঁদের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হতে পারে ইডি। পিএনবি ছাড়া অন্য ১৬টি ব্যাঙ্ককে নীরব, মেহুল ও তাঁদের সংস্থার ঋণের বিষয়ে তথ্য দিতে বলেছে ইডি। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের কাছ থেকেও ২০১১ সালের পর থেকে পিএনবি-র অডিটের বিষয়ে তথ্য চাওয়া হয়েছে।