প্রথমে বিয়ের মণ্ডপেই দক্ষিণ নিয়ে দুপক্ষের বচসা বাঁধে। কিন্তু সেখানে কোনও সমঝোতা না হওয়ায় কনেপক্ষ বরপক্ষের সবাইকে থানায় নিয়ে যায়। রীতি-রেওয়াজ মেনেই বিয়ের অনুষ্ঠান চলছিল। পিঙ্কি ও মণীষের বিয়েতে সাতপাকের সময় পুরোহিতকে দক্ষিণা দেওয়া নিয়ে বিবাদের সূত্রপাত। একে অপরের বিরুদ্ধে দোষারোপ, পাল্টা দোষারোপের পালা শুরু হয়। এরইমধ্যে পিঙ্কির বাড়ির লোকজন মারধরের অভিযোগ তোলেন।পিঙ্কি বিয়ে করতে অস্বীকার করেন।
এরপর পিঙ্কির পরিবারের লোকজন বিয়ের খরচ হওয়া অর্থ ফেরত নিয়ে গোলমাল শুরু করেন।
কিন্তু বরপক্ষ যখন এই খরচ দিতে অস্বীকার করে, তখন বিরুদ্ধে পণ চাওয়ার অভিযোগ এনে তাঁদের থানায় নিয়ে যাওয়া হয়।
এরপর বহু তর্কবিতর্কের পর দু পক্ষের রফা হয়। তবে বিয়ে হয়নি। কনে ছাড়াই ফিরতে হয় বরপক্ষকে।
সিটি এসপি জানিয়েছেন, দীর্ঘক্ষণ পর দু পক্ষের সমঝোতা হয়। তবে এ ব্যাপারে পুলিশ কোনও পদক্ষেপ করবে না বলেও তিনি জানিয়েছেন।