সূত্রের খবর, শুধু দ্রাবিড়ই নন, সাইনা নেহওয়াল, প্রকাশ পাড়ুকোন সহ ৮০০ জনেরও বেশি বিনিয়োগকারী ওই সংস্থায় ৩০০ কোটিরও বেশি টাকা রেখেছিলেন। তাঁরাও প্রতারণার শিকার হয়েছেন। এ মাসের তিন তারিখ এক ব্যক্তি অভিযোগ করেন, তিনি ওই সংস্থায় ১১.৭৪ টাকা বিনিয়োগ করে প্রতারিত হয়েছেন। এরপরেই এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসে।
ওই সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেক্টর রাঘবেন্দ্র শ্রীনাথ সহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ধৃতদের মধ্যে প্রাক্তন ক্রীড়া সাংবাদিক সূত্রম সুরেশও আছেন। তিনি ওই সংস্থার ম্যানেজার ছিলেন। তাঁর মাধ্যমেই অর্থ বিনিয়োগ করেন ক্রীড়াবিদরা। এই পাঁচজন গ্রেফতার হওয়ার পরেই অন্তত ১০০ জন অভিযোগ দায়ের করেছেন।
আদালতে তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, বছরে ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ সুদ দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়েছিল ওই সংস্থা। দ্রাবিড়রা যে অর্থ বিনিয়োগ করেছিলেন, সেই টাকা বিদেশে পাচার করা হয়েছে বলে সন্দেহ। এই টাকার খোঁজ পাওয়ার জন্য ধৃতদের হেফাজতে নিয়ে জেরা করা দরকার।