পেট্রোপণ্যকে জিএসটি-র আওতায় রাখার দাবি নিয়েও রাহুলের সমালোচনা করেছেন জেটলি। তিনি বলেছেন, ‘রাহুল গাঁধী ও পি চিদম্বরম বারবার বলেন, পেট্রোপণ্যকে জিএসটি-র আওতায় আনতে হবে। কিন্তু আমি যখন কংগ্রেসশাসিত বিভিন্ন রাজ্যের অর্থমন্ত্রীদের সঙ্গে কথা বলি, মনে হয় তাঁরা এর জন্য তৈরি নন। পেট্রোপণ্যকে জিএসটি-র আওতায় রাখা নিয়ে ইউপিএ-র রেকর্ড কী ছিল? ইউপিএ সংবিধান সংশোধনের যে প্রস্তাব দিয়েছিল, তাতে পেট্রোপণ্যকে জিএসটি-র বাইরে রাখা হয়েছিল। আমি একটি সূত্র বার করেছি। সংবিধান সংশোধন করে পেট্রোপণ্যকে জিএসটি-র আওতায় রাখা যেতে পারে। সেটা কবে হবে, তা ঠিক করবে জিএসটি কাউন্সিল।’
জেটলি আরও দাবি করেছেন, ‘কোনও বড়সড় বিপর্যয় ছাড়াই জিএসটি-র মতো অপ্রত্যক্ষ করব্যবস্থায় সংস্কার করা সম্ভব হয়েছে। বড় সংস্কারের ধাক্কা সামাল দিতে সময় লাগে। তবে এক বছরের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে বলতে পারি, জিএসটি যত মসৃণভাবে কার্যকর করা সম্ভব হয়েছে, তার উদাহরণ বিশ্বের কোথাও নেই। জিডিপি-র উন্নতিতে জিএসটি-র দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব পড়বে।’