পরে আবার তিনি ট্যুইট করেন, উপস, গডকরীজি। ক্ষমা চাইছি। সবচেয়ে জরুরি বিষয়টাই তো ভুলে গিয়েছি। কাজ! কাজ! কাজ! কাজ!
প্রসঙ্গত, রাজপথে সাধারণতন্ত্র দিবসের প্যারেডের সময় দর্শকাসনে সামনের সারিতে বসে নোট চালাচালি করতে দেখা গিয়েছিল রাহুল, গডকরীকে।
গডকরীর আরেকটি মন্তব্য ঘিরেও বিস্তর জল্পনা হয় সম্প্রতি। গডকরী বলেছিলেন, প্রতিশ্রুতি পূরণে ব্যর্থ নেতাদের মানুষই উপযুক্ত শিক্ষা দেয়। কংগ্রেস নেতারা দাবি করেন, নরেন্দ্র মোদি ও বিজেপি নেতাদেরই ঘুরিয়ে খোঁচা দিয়েছেন গডকরী। কংগ্রেস মুখপাত্র মনীশ তেওয়ারি গত সপ্তাহে এজন্য গডকরীর প্রশংসা করেন, তবে এও বলেন, ওঁর নজর প্রধানমন্ত্রীর চেয়ার!
গত ডিসেম্বরে গডকরী পুণেতে এক অনুষ্ঠানে বলেন, নেতৃত্বের সবসময় পরাজয়, ব্যর্থতার দায় স্বীকার করার সাহস থাকা উচিত। রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়ে বিধানসভা ভোটে বিজেপির ভরাডুবির প্রেক্ষাপটে তাঁর ওই মন্তব্য ঘিরেও জল্পনা হয়।
যদিও পাল্টা রাহুলের ট্যুইটের জবাবে গডকরী বলেছেন, রাহুল গাঁধীজি, আমার সাহস নিয়ে আপনার সার্টিফিকেটের প্রয়োজন নেই। কিন্তু এটা বিস্ময়ের ব্যাপার, একটি জাতীয় দলের সভাপতি হয়েও আমাদের সরকারকে আক্রমণ করতে আপনার মিডিয়ার বিকৃত করা সংবাদের সাহায্য নিতে হচ্ছে।