সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, সভায় ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ইসরো)-র স্পেশ অ্যাপ্লিকেশন সেন্টারের ডিরেক্টর তপন মিশ্রও হাজির ছিলেন।
রুপানি রামের ইঞ্জিনিয়ারিং দক্ষতারও প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেছেন, রাম ও রামায়ণের সঙ্গে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের বিষয়টি যুক্ত করলে দেখা যায়, তাহলে ভেবে দেখুন, ভারত ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে রাম সেতু গড়তে কী ধরনের ইঞ্জিনিয়াররা ছিলেন..এমনকি কাঠবেড়ালিও ওই সেতু গড়ে তুলতে সাহায্য করেছিল...এমনকি আজ মানুষ বলে যে, রাম সেতুর অবশেষ এখনও সমুদ্রে রয়েছে। রাম সেতু ছিল রামের কল্পনা, এবং ইঞ্জিনিয়াররা এরপর ওই অস্থায়ী সেতু নির্মাণ করেছিলেন।
দর্শকের উচ্ছ্বাসের মধ্যে মুখ্যমন্ত্রী রামায়ণের আরও কিছু আখ্যানের উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন, লক্ষ্মণ যখন যুদ্ধে অচেতন হয়ে পড়েছিলেন, তখন বিশেষজ্ঞরা জানতেন যে, উত্তরে এক ধরনের ভেষজ রয়েছে, যা তাঁকে সুস্থ করে তুলতে পারে। ওই ভেষজটি চিনতে না পেরে হনুমান পুরো একটা পাহাড়ই তুলে নিয়ে এসেছিলেন।
মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, তাহলে ভেবে দেখুন, কী ধরনের প্রযুক্তি তখন ছিল যে, তিনি পুরো একটা পাহাড়ই তুলে এনেছিলেন? এটাও একটা পরিকাঠামো উন্নয়ণেরই ঘটনা।
অস্ত্রশস্ত্র ও পরিকাঠামোর পাশাপাশি (সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং )সামাজিক সমন্বয়ের কাজেও রাম যুক্ত হয়েছিলেন বলেও মন্তব্য করেছেন রুপানি।
রুপানির দাবি, মহাত্মা গাঁধী রাম রাজ্যের কথা বলেছিলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী তার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যেই কাজ করে চলেছেন।