তবে সুপ্রিম কোর্টের আজকের বক্তব্যে টাকার ব্যবস্থা করার জন্য হাতে কিছুটা সময় পেলেন সহারা-কর্তা।
প্রসঙ্গত, ২০০৮, ২০০৯ সালে আমানতকারীদের কাছ থেকে তোলা বিপুল পরিমাণ অর্থ ওএফসিডি (পূর্ণ রূপান্তরযোগ্য ডিবেঞ্চার)-র মাধ্যমে ফেরত দিতে অর্থ সংগ্রহের জন্য সহারার সম্পদ বিক্রি করার অনুমতি চেয়েছেন সুব্রত রায়। তবে তা খারিজ করে দিয়েছে শীর্ষ আদালত।
বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে তোলা ১৭৬০০ কোটি টাকা ১৫ শতাংশ সুদ সমেত ফেরত দিতে ২০১২ সালের নির্দেশ পালনে ব্যর্থ হওয়ায় সুব্রত রায় ও তাঁর সংস্থার দুই ডিরেক্টরকে ২০১৪-র ৪ মার্চ তিহাড় জেলে পাঠায় আদালত।