ঘটনার পর প্রায় ২৭ বছর কেটে গিয়েছে, তাই যে হত্যা, লুঠতরাজের জেরে কাশ্মীরী পন্ডিতরা দলে দলে উপত্যকা ছেড়েছিলেন, এখন তার প্রমাণ, নথি সংগ্রহ করা খুবই কঠিন, বলেছে প্রধান বিচারপতি জে এস খেহর ও বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়কে নিয়ে গঠিত শীর্ষ আদালতের বেঞ্চ।
তারা মন্তব্য করে, গত ২৭ বছর কিছু করেননি। আপনারাই বলুন, এখন কোথা থেকে তথ্যপ্রমাণ মিলবে।
আবেদনকারী সংগঠনের হয়ে আইনজীবী বিকাশ পাডোরা বলেন, কাশ্মীরী পন্ডিতদের উপত্যকায় বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছিল, তাঁরা তদন্তে যোগ দিতে পারেননি। পাডোরা এও বলেন, বিলম্ব হয়েছে বটে, কিন্তু কেন্দ্র-রাজ্য বা বিচারবিভাগ, কেউই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করার প্রয়োজনীয়তাই উপলব্ধি করেনি।
৭০০-র বেশি পন্ডিতের হত্যার ব্যাপারে ২১৫টি এফআইআর দায়ের করা হয়েছে, কিন্তু একটি ক্ষেত্রেও যুক্তিসঙ্গত পরিণতি মেলেনি বলেও দাবি ওই সংগঠনের।