প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার হর্ষিতাকে পানিপথে খুব কাছ থেকে গুলি করে হত্যা করা হয়। বিকেল চারটে নাদাগ ঘটনাটি ঘটে। জানা গিয়েছে, তাঁকে লক্ষ্য করে মোট সাতটি গুলি ছোঁড়া হয়, তারমধ্যে ছটি গুলি গায়িকার গলায় ও কপালে লাগে। গতকাল সেই সময় একটি ফাংশন করে বাড়ি ফিরছিলেন হর্ষিতা। হর্ষিতার বোনের স্বামীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগও দায়ের করেছিলেন মৃত গায়িকা। সেই অভিযোগে জেলও হয় লতার স্বামীর। লতার অভিযোগ, হয়তো সেই ঘটনারই প্রতিশোধ নেওয়া হল এভাবে। সম্প্রতি একটি ভিডিও পোস্ট করেন হর্ষিতা, যেখানে তিনি কয়েকজন সন্দেহভাজনের ছবি দিয়ে বলেছিলেন, এরা তাঁকে হুমকি দিচ্ছে। হর্ষিতার পেশারই বেশ কয়েকজন লোক ফোন করে গায়িকাকে ভিডিওটি তুলে নিতে বলেন। না হলে তাঁকে ভয়বাহ পরিণতির সম্মুখীন হতে হবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়। তারপরও ভিডিও তোলেননি গায়িকা। তিনি বলে দিয়েছিলেন যেকোনও পরিণতির সম্মুখীন হতেই তিনি প্রস্তুত।