এরপরই ঘটে চমকপ্রদ ঘটনা। অনাথ আশ্রমে আধার কার্ড শিবির চলছিল। নরেন্দ্রও তার আধার কার্ড তৈরির জন্য সেখানে গিয়েছিল।
কার্ডের জন্য যখন তার কাছ থেকে বিভিন্ন তথ্য নেওয়া হচ্ছিল, তখনই জানা গেল কয়েক বছর আগেই নরেন্দ্রর কার্ড তৈরি হয়েছে। হদিশ মেলে তার বাড়ির ঠিকানারও। সেই সূত্র ধরে আশ্রম কর্তপক্ষ নরেন্দ্রর বাড়ির সঙ্গে যোগাযোগ করে।
ছেলেকে ফিরে পেয়ে স্বাভাবিকভাবেই উচ্ছ্বসিত নরেন্দ্রর বাবা। একটা সময় তো ছেলেকে ফিরে পাওয়ার আশাও ছেড়ে দিয়েছিলেন তিনি। নরেন্দ্রর বাবা-র কথায়, তাঁদের কাছে এর চেয়ে আশাতীত আর কিছু হয় না।