ফেসবুক পোস্টে অ্যাশলে লিখেছেন, ‘৯ তারিখ বিকম দ্বিতীয় বর্ষের ক্লাস চলাকালীন অধ্যক্ষ ফাদার ভিক্টর লোবো আমাকে ডেকে পাঠান। তাঁর অফিসের বাইরে আমাকে ১০ মিনিট অপেক্ষা করতে হয়। এরপর তিনি বলেন, ছাত্ররা আমার ব্যক্তিগত মতামতে অস্বস্তিতে পড়েছে। ম্যানেজমেন্ট আমার মতামত জানতে পেরেছে। অধ্যক্ষকে বলা হয়েছে আমাকে তৎক্ষণাৎ বরখাস্ত করতে হবে।’
অ্যাশলে আরও বলেছেন, ছাত্রদের অস্বস্তিতে ফেলাই একজন শিক্ষকের কাজ। ছাত্ররা বিচলিত না হলে পৃথিবীতে বদল আসবে কী করে? ছাত্রদের অস্বস্তিতে ফেলা একজন অধ্যাপককে বরখাস্ত করার কারণ হতে পারে না।
অধ্যাপকের এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সেন্ট জোশেফ’স কলেজ কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে, গত বছরের নভেম্বরে ৬ মাসের জন্য অস্থায়ী সহকারী অধ্যাপক হিসেবে অ্যাশলেকে নিয়োগ করা হয়েছিল। তাঁকে স্পষ্টভাবে এ কথা জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তাঁর বিরুদ্ধে ছাত্র ও অভিভাবকরা অসংবেদনশীল মন্তব্য করার অভিযোগ করেছেন। সেই কারণেই তাঁকে বরখাস্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।