এক আধিকারিক জানিয়েছেন, যুদ্ধবিমানটি নিয়ে রুটিনমাফিক টহলদারিতে গিয়েছিলেন দুই পাইলট। একটি আঙুরের খেতের কাছে ভেঙে পড়ে বিমানটি। প্রাথখমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, যান্ত্রিক ত্রুটির ফলেই এই ঘটনা ঘটেছে। তবে তদন্তের পরেই বলা যাবে ঠিক কী হয়েছিল। যুদ্ধবিমানটি ভেঙে পড়ার পর সেটির স্প্লিন্টার ছিটকে যাওয়ায় জখম হয়েছেন ওই আঙুরের খেতে কাজ করা কয়েকজন মজুর। তাঁদের পিম্পলগাঁও গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
হ্যালের এক উচ্চপদস্থ আধিকারিক জানিয়েছেন, সুখোই এসইউ-৩০এমকেআই যুদ্ধবিমান সব ধরনের আবহাওয়ায় আকাশ থেকে আকাশ এবং আকাশ থেকে জমিতে যে কোনও অভিযান চালাতে সক্ষম। ন’য়ের দশকের শেষদিক থেকে বায়ুসেনায় এসইউ-৩০ যুদ্ধবিমান অন্তর্ভুক্ত করা শুরু হয়। যে বিমানটি আজ ভেঙে পড়েছে, এই ধরনের যুদ্ধবিমান প্রথমবার তৈরি করে হ্যালের নাসিক বিভাগ। ৩০০ কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি বিমানটি বেশ কয়েকবার ওড়ানো হয়েছিল। কয়েকদিন পরেই সেটি বায়ুসেনায় অন্তর্ভুক্ত করার কথা ছিল।