এরপরই শুরু হয় নয়া বিতর্ক। ওই মহিলা সাংবাদিক তাঁর টুইটার হ্যান্ডেলে লেখেন, আমি রাজ্যপালকে সাংবাদিক বৈঠক শেষে একটি প্রশ্ন করি। কিন্তু তার উত্তর না দিয়ে, তিনি তাঁর অনুমতি না নিয়ে গাল চাপড়ে দেন। সাংবাদিকের কথায়, ৭৮ বছরের রাজ্যপালের কাছে হয়তো এটা ঠাকুরদাসুলভ আচরণ। কিন্তু তিনি মোটেই বিষয়টাকে ভালভাবে নেননি।
এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসার সঙ্গে সঙ্গেই, বিভিন্ন মহলে সমালোচনার ঝড় ওঠে। ডিএমকে-র রাজ্যসভার সাংসদ এম.পি কানিমোঝি টুইট করেন, যদিও ধরে নেওয়া যায়, এই আচরণের পিছনে কোনও খারাপ অভিসন্ধি ছিল না, কিন্তু একজন সাংবিধানিক পদাধিকারীর কোনও কাজ করার আগে চিন্তাভাবনা করা উচিত। শুধুমাত্র একজন মহিলা সাংবাদিক নন, যেকোনও অপরিচিত ব্যক্তিকেই বিনা অনুমতিতে ছোঁয়া অনুচিত।
ডিএমকে-র কার্যনির্বাহী সভাপতি এম.কে.স্তালিন ঘটনাটিকে অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক বলে ব্যাখা করেছেন।