পুলিশ সূত্রের দাবি, রিহান আহমেদ-এর শ্যালকের ছেলে। সেদিন বাইকটি রিহানই চালাচ্ছিলেন। গুলি চালিয়েছিলেন মুনির নামের অপর এক ব্যক্তি। পুলিশের দাবি, তাদের জেরার মুখে একথা নিজে মুখে স্বীকারও করেছেন রিহান।
স্থানীয় সূত্রে খবর পেয়েই দিন কয়েক ধরে রিহানের গতিবিধির ওপর নজর রাখছিল পুলিশ। তবে এই হত্যাকাণ্ডে অপর অভিযুক্ত মুনির এখনও পলাতক। তবে ঠিক কি কারণে আহমেদকে হত্যা করলেন রিহান, সেবিষয় তিনি স্পষ্ট করে কিছু জানায়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।
এএনআই সূত্রে খবর, বিজনৌরে তানজিলের গ্রামে বসেই তাঁকে হত্যার ছক কষা হয়। যে বাইকটিতে চড়ে তানজিলকে হত্যা করা হয়, সেটিও উদ্ধার করেছে পুলিশ। সম্ভবত জমি সংক্রান্ত বিবাদ থেকেই এই হত্যা বলে ধারণা পুলিশের।