পুলিশ সূত্রে খবর, ওই মহিলা মেরঠের লিসারি গেট থানা এলাকার বাসিন্দা। এ মাসের ১৫ তারিখ হাপুর জেলার পিলাখওয়া অঞ্চলের এক কাপড়ের ব্যবসায়ীর সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়। ওই মহিলার অভিযোগ, বিয়ের অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার পরেই তাঁকে মাদক মিশ্রিত পানীয় দেওয়া হয়। সেই পানীয় খেয়ে তিনি আংশিক সংজ্ঞাহীন হয়ে পড়েন। এরপর তাঁর স্বামীর বদলে এক অপরিচিত ব্যক্তিকে (তান্ত্রিক) নিয়ে ঘরে ঢোকে দেওর। তারা দু’জন মিলে তাঁকে ধর্ষণ করে।
পরে যখন ওই মহিলা স্বামী ও তার পরিবারের লোকজনকে এই ঘটনার কথা বলেন, তখন তারা বলে, তান্ত্রিক বলেছিল, ওই মহিলার সঙ্গে বিয়ের প্রথম রাত কাটালে স্বামীর মৃত্যু হবে। এই ঝুঁকি দূর করার জন্যই ধর্ষণ করা জরুরি ছিল। এবার তারা বাড়ির নীচে পুঁতে রাখা গুপ্তধনের সন্ধান করবে। শ্বশুরবাড়িতে এই অত্যাচারের শিকার হওয়ার পর বাপের বাড়িতে ফিরে আসেন ওই মহিলা। তিনি বাবা-মাকে গোটা ঘটনা জানান। এক সপ্তাহ পরে পুলিশে অভিযোগ দায়ের করা হয়।