ওই ব্যক্তির নাম কান্তি লাল রট। পরিবারে রয়েছেন মা, স্ত্রী, সন্তানরা এবং এক বিধবা বৌদি। তাঁর গ্রামেও পৌঁছে গিয়েছিলেন ‘স্বচ্ছ ভারত অভিযান’-এর কর্মীরা। তাঁদেরই অনুপ্রেরণায় নিজের বাড়িতে শৌচাগার নির্মাণ করার পরিকল্পনা করেন ওই ব্যক্তি। তাঁকে বলা হয়, শৌচাগার নির্মাণ করলে রাজ্য সরকার এবং পৌরসভার থেকে ৪০০০ টাকা দেওয়া হবে। সেই মতো নিজেই উদ্যোগী হয়ে কাজও শুরু করেন তিনি।
কিন্তু কাজ কিছুটা এগোলেও প্রত্যাশিত টাকা পাননি। কিন্তু সেই কারণে কাজ থামিয়ে দেননি তিনি। শেষমেশ নির্মাণকর্মীদের টাকা মেটাতে নিজেদের ছাগল বিক্রি করে দেন কান্তি লাল। এমনকী বন্ধক রাখতে হয় স্ত্রীর গয়না।
এই ঘটনার পরই তাঁর সঙ্গে দেখা করেন দুঙ্গারপুর পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান। কান্তি লালের প্রশংসাও করেন তিনি। তিনি পূর্বের দেওয়া কথা মতো ৪০০০ টাকা পাইয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করেন ওই ব্যক্তিকে।