নয়াদিল্লিঃ শেষমুহূর্তে বিমানের টিকিট কাটা মানেই, অস্বাভাবিক বেশি ভাড়া! এ তো পরিচিত চিত্র। প্রয়োজনের তাগিদে বাধ্য হয়েই অত্যধিক ভাড়া দিয়েই টিকিট কাটতে হয়। সাধারণ মানুষের স্বার্থেই বিমানভাড়ার উর্দ্ধসীমা বেঁধে দেওয়া প্রয়োজন বলে শুক্রবার এক সংসদীয় প্যানেলের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। পরিবহণ, পর্যটন ও সংস্কৃতি বিভাগ সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রককে একযোগে এই প্রচেষ্টা চালানোর জন্য আবেদন করেন। সেইজন্য, শুধু কম দামে বেশি সংখ্যক বাকেট সিটের টিকিট বিক্রির উপর জোর দিলেই হবে না, বিমানের ভাড়া সাধারণ মানুষের আয়ত্বের মধ্যে আনার চেষ্টা করতে হবে।বিমানের এই লাগামছাড়া ভাড়ার উপর সরকারের কোনও অনুমোদন বা নিয়ন্ত্রণ থাকে না। কমিটির অভিমত, সাধারণ মানুষের সামর্থ্য ও আমাদের দেশের পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রক ও ডিজিসিএ-কে এগিয়ে আসতে হবে। এছাড়াও, টিকিট বাতিল করার সময় যাত্রীদের কাছ থেকে যেন বেস ফেয়ারের ৫০ শতাংশের বেশি ক্যান্সেলেশন চার্জ হিসেবে না নেওয়া হয়, মন্ত্রকের কাছে সেই ব্যাপারেও সুপারিশ করে কিমিটি।হালফিলের বিভিন্ন অভিযোগের কথা মাথায় রেথে, মন্ত্রক যেন দুর্ব্যবহারকারী কর্মীদের কড়া শাস্তি দেয়, সে বিষয়টিও প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।