যোগী আদিত্যনাথ সরকারের এই নির্দেশে অবশ্য আমলারা খুশি নন। তাঁদের বক্তব্য, রাজ্য সরকার ভিভিআইপি সংস্কৃতি বন্ধ করার কথা বলছে। কিন্তু এই সিদ্ধান্ত তার উল্টো। এক উচ্চপদস্থ আমলা বলেছেন, বিধায়করা টোল ফি না দেওয়ার দাবি জানাচ্ছিলেন। তাঁদের সেই দাবিই মেনে নিল সরকার। এর ফলে টোল প্লাজা কর্তৃপক্ষের সমস্যা হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক অতিরিক্ত জেলাশাসক বলেছেন, সাংসদ ও বিধায়করা দিল্লি বা লখনউ যাওয়ার সময় তাঁদের সঙ্গে অন্তত চার-পাঁচটি গাড়ি থাকে। বিধায়ক ও সাংসদদের টোল ফি থেকে ছাড় দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তাঁদের সঙ্গে থাকা অন্য গাড়িগুলিও টোল ফি দিতে চায় না। টোল প্লাজার কর্মীরা ফি চাইলে নেতাদের অনুগামীরা অভদ্র আচরণ করেন। ফলে আইন-শৃঙ্খলার সমস্যা হয়। মে মাসে পিলভিটে ফি চাওয়ায় টোল প্লাজার কর্মীদের মারধর করেছিলেন বিজেপি বিধায়ক মহেন্দ্র যাদব ও তাঁর অনুগামীরা। রাজ্য সরকারের এই নির্দেশিকার ফলে এই ধরনের ঘটনা বাড়ার আশঙ্কা থাকছে।