প্রসঙ্গত, গত বছর মাদ্রাজ আইআইটির পড়ুয়ারা গোমাংস ভক্ষণ উৎসবের আয়োজন করেছিলেন। গত বছর জুনে কোচিতে যুব কংগ্রেস কর্মীরাও গোমাংস খাওয়ার ফেস্টিভেল করেছিলেন। সম্ভবত, সেই প্রসঙ্গেই আজকের এই মন্তব্য উপরাষ্ট্রপতির।
এর আগে কার কে কী খেতে ভালবাসেন, কী খাবেন, সেটা একেবারেই ব্যক্তিগত বিষয় বলে জানিয়েছিলেন তিনি। ২০১৭য় উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হওয়ার আগে এপ্রিলে তিনি বলেছিলেন, খাদ্যাভাস নিজস্ব পছন্দের ব্যাপার বটে, তবে একইসঙ্গে সংবিধানে কিছু বিধিনিষেধ আছে যা মাথায় রাখা উচিত।
এদিন ভাষণে বাকস্বাধীনতা নিয়ে তিনি বলেন, কথা বলার স্বাধীনতা আছে, তবে অন্যের অধিকার রক্ষায় কিছু বিধিনিষেধ, নিয়ন্ত্রণও থাকা চাই। বিরুদ্ধ মত মেনে নেওয়াই যায়, কিন্তু দেশে বিভাজন ঘটানোর অনুমতি দেওয়া যায় না। এটা যেন সকলেই বুঝে নেন, দেশ ভেঙে টুকরো টুকরো হবে, এটা মেনে নেওয়া চলে না।