পুলিশ সূত্রে দাবি, দীপালিকে একাধিকবার ছুরি মারা হয়েছে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিক তদন্তে অনুমান পুলিশের।
মঙ্গলবার রাতে বাড়ি ফিরে দয়ানেশ্বর দরজা খুলতে চেষ্টা করেন, কিন্তু খুলতে পারেননি। তখন স্ত্রীকে একাধিকবার ফোন করেন দয়ানেশ্বর। কিন্তু দীপালির ফোনে সেই সময় কোনও সাড়া পাওয়া যায়নি। তারপর কোনওমতে বাড়ির দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকলে, স্ত্রীকে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন দয়ানেশ্বর।
এরপরই দয়ানেশ্বর পুলিশকে ফোন করে পুরে ঘটনার কথা জানান। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এই ঘটনায় এফআইআরও দায়ের করা হয়েছে।