এবারই প্রথম যোগ অলিম্পিয়াডের আয়োজন করা হয়েছে। তিন দিন চলবে এই প্রতিযোগিতা। ২২টি রাজ্যের ৩৫০ ছাত্র এই অলিম্পিয়াডে যোগ দিয়েছেন।
এই অনুষ্ঠানেই খুন্তিয়া বলেছেন, নতুন শিক্ষানীতিতে যোগাসনকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। যোগাসন হল শরীর ও মনকে ভাল রাখা এবং ভারসাম্য বজায় রাখার শিল্প। স্কুলে পড়া প্রতিটি বাচ্চা যাতে যোগাসনের চর্চা করে তা নিশ্চিত করার জন্য প্রতি বছর যোগ অলিম্পিয়াডের আয়োজন করা হবে।
জাতীয় শিক্ষা গবেষণা ও প্রশিক্ষণ কাউন্সিল (এনসিইআরটি) উচ্চ প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের পড়ুয়াদের জন্য যোগাসনের বই প্রকাশ করেছে বলেও জানিয়েছেন সচিব। তিনি বলেছেন, ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত যোগাসন বাধ্যতামূলক হচ্ছে। বেশিরভাগ স্কুলেই যোগাসনের জন্য আলাদা শিক্ষক আছেন। যে স্কুলগুলিতে যোগাসনের জন্য বিশেষজ্ঞ শিক্ষক নেই, সেই স্কুলগুলির শারীর শিক্ষার শিক্ষককেই যোগাসনের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।
এনসিইআরটি-র ডিরেক্টর হৃষীকেশ সেনাপতি বলেছেন, যোগাসন ভাল মানুষ ও নাগরিক তৈরি করতে সাহায্য করে। সারা বিশ্ব এটা স্বীকার করেছে। যোগ অলিম্পিয়াডের প্রতিযোগীদের ব্লক স্তর থেকে ধাপে ধাপে জেলা এবং রাজ্যের প্রতিযোগিতার মাধ্যমে বেছে নেওয়া হয়েছে।