বালী-সুগ্রীব দুটি চরিত্র একজনের পক্ষে করা সহজ ছিল, কারণ রামায়ণের এই দুই ভাইয়ের চেহারা ছিল হুবহু এক, এতটাই এক, যে প্রথম যুদ্ধের সময় স্বয়ং রামচন্দ্র তাঁদের ফারাক বুঝতে পারেননি। শ্যামসুন্দর অবশ্য আলাদা আলাদা মেকআপ করে চরিত্রদুটি করেছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করেছেন ‘রামচন্দ্র’ অরুণ গোভিল।
রামায়ণ দিয়েই শুরু হয় শ্যামসুন্দরের অভিনয় কেরিয়ার। তবে রামায়ণ অভূতপূর্ব জনপ্রিয়তা পেলেও অভিনয়ের তেমন সুযোগ আর পাননি তিনি।