SIR West Bengal: SIR নিয়ে প্রচুর প্রশ্ন? চিন্তা নেই, BLO- দের সঙ্গে সরাসরি কথা বলার নম্বর চালু করল নির্বাচন কমিশন
Election Commission of India: জাতীয় নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, নাগরিকরা ১৯৫০ (1950) এই ভোটার হেল্পলাইন নম্বর ব্যবহার করতে পারবেন। এই নম্বরের সাহায্যে BLO- দের সঙ্গে সরাসরি কথা বলা যাবে।

পশ্চিমবঙ্গে চালু হয়েছে SIR. আর তা নিয়ে সাধারণ মানুষের মনে প্রচুর প্রশ্ন। আমজনতা যাতে তাঁদের সমস্ত প্রশ্নের সঠিক জবাব পান, তার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। তাদের তরফে চালু করা হয়েছে হেল্পলাইন। জাতীয় নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, নাগরিকরা ১৯৫০ (1950) এই ভোটার হেল্পলাইন নম্বর ব্যবহার করতে পারবেন। এই নম্বরের সাহায্যে BLO- দের সঙ্গে সরাসরি কথা বলা যাবে। যাবতীয় প্রশ্ন করা যাবে তাঁদের। পাওয়া যাবে উত্তরও। এই পরিষেবার নাম Book-a-Call with BLO. নির্বাচন সংক্রান্ত সমস্ত প্রশ্ন এবং অভিযোগের সমাধান হবে এই ভোটার হেল্পলাইন নম্বরে ফোন করলে। নিজের বুথের নির্দিষ্ট বুথ লেভেল অফিসারদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারবেন ভোটাররা।
ভোট সংক্রান্ত যাবতীয় খুঁটিনাটি তথ্য যাতে সাধারণ মানুষ পান, তার জন্য আরও বেশ কয়েকটি পরিষেবা চালু করেছে নির্বাচন কমিশন
১। নির্বাচন কমিশন (ECI) এই জাতীয় ভোটার হেল্পলাইন এবং তার পাশাপাশি ৩৬টি রাজ্য ও জেলা স্তরে হেল্পলাইন চালু করেছে সাধারণ মানুষের সমস্ত প্রশ্ন এবং অভিযোগ শোনার জন্য।
২। সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের জন্য সেন্ট্রাল হেল্পলাইন হিসেবে কাজ করবে ন্যাশনাল কনট্যাক্ট সেন্টার (NCC)। সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত চালু থাকবে টোল ফ্রি নম্বর ১৮০০-১১-১৯৫০ (1800-11-1950). প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত আধিকারিকরা এই টোল ফ্রি নম্বরে আসা সমস্ত ফোন ধরবেন। ভোট সংক্রান্ত যাবতীয় প্রশ্ন, অভিযোগ শুনবেন তাঁরা। সমাধানের পথও বলে দেবেন।
৩। সব রাজ্য, কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল এবং জেলা স্তরে আলাদা আলাদা স্টেট কনট্যাক্ট সেন্টার এবং ডিসট্রিক্ট কনট্যাক্ট সেন্টার তৈরির নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এর সাহায্যে স্থানীয় স্তরে ভোটারদের পরিষেবা দেওয়া সম্ভব হবে। ছুটির দিন ছাড়া বাকি সব দিনেই সারা বছর অফিস আওয়ার্সে কাজ করবে এইসব কনট্যাক্ট সেন্টার। রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের নির্দিষ্ট স্থানীয় ভাষায় সাধারণ মানুষকে দেওয়া হবে পরিষেবা।
৪। ন্যাশনাল গ্রিভান্স সার্ভিস পোর্টালে যাবতীয় প্রশ্ন এবং অভিযোগ রেকর্ড করা হবে এবং সেখান থেকে ট্র্যাকও করা যাবে পরবর্তীতে। এর পাশাপাশি ECINET ওয়েবসাইট এবং ECINet App- এর মাধ্যমে সমস্ত তথ্য পাবেন ভোটাররা। আধিকারিকদের সঙ্গে এই দুই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমেই যোগাযোগ করতে পারবেন ভোটাররা। আধিকারিকদেরও ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সাধারণ মানুষের প্রশ্নের জবাব দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।






















