তিনি ফোনে সংবাদ সংস্থাকে বলেছেন, জেলা সদর থেকে প্রায় ৫৫ কিমি দূরে বাড়ির কাছে একটি পরিত্যক্ত ঘরে আজ সকালে মেয়েটিকে পাওয়া যায়। আমরা দেখেছি, মেয়েটির দুটো চোখের ক্ষতি করেছে অভিযুক্ত। সে মেয়েটির মুখেও আঘাত করেছে। সঙ্কটজনক অবস্থায় মেয়েটিকে জাবেরা তহসিলের এক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে সেখান থেকে তাকে জবলপুরের একটি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। ওখানে ডাক্তাররা ওর চোখে অস্ত্রোপচার করছেন।
মেয়েটির চোখ কি পুরোপুরি নষ্ট হয়ে গিয়েছে, জানতে চাওয়া হলে চৌহান বলেন, এক স্থানীয় ডাক্তারের বক্তব্য, ওর চোখ এতটা ফুলে গিয়েছিল যে, রেটিনা পরীক্ষা করা সম্ভব হয়নি।
অভিযুক্ত স্থানীয় বাসিন্দা বলে সন্দেহ, তার খোঁজে তল্লাশি অভিযান চলছে বলে জানান পুলিশকর্তা।